Previous
Next

সর্বশেষ

সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯

এক গর্ভবতি মাকে প্রথম বারের মত ব্লাড দিলেন( সনাতন ব্লাড ব্যাংক) এর সদস্য সৈকত মজুমদার

এক গর্ভবতি মাকে প্রথম বারের মত ব্লাড দিলেন( সনাতন ব্লাড ব্যাংক) এর সদস্য সৈকত মজুমদার

আজ সন্দ্বীপ মেডিকেল সেন্টারে এক গর্ভবতি মাকে প্রথম বারের মত ব্লাড দিলেন( সনাতন ব্লাড ব্যাংক) এর সদস্য সৈকত মজুমদার (২৩) এবং জাগো হিন্দু পরিষদের একনিষ্ট কর্মি।

সনাতন ব্লাড ব্যাংক কোন সংগঠন নয় সনাতন ব্লাড ব্যাংক হচ্চে একটি পরিবার। সনাতন ব্লাড ব্যাংক  এর প্রত্যাকটি লোক মানবতার কাজে এগিয়ে আসছে এতে কোন সন্দেহ নেই।
Sonaton Bangla- Sonaton Blod Bank
Sonaton Bangla- Sonaton Blod Bank

"রক্ত দানে সচেতনতা বাঁচাতে পারে মানবনা"

আমরা সবাই এই স্লোগানে আসুন রক্ত দানে এগিয়ে আসি। রক্ত দিন জীবন বাঁচান আপনার এক বেগ রক্ত দানে একটি মানুষ সারা জীবন সুন্দর ভাবে বাঁচতে পারবে।

রক্তদানে সহযোগিতায় : সনাতন ব্লাড ব্যাংক

ধন্যবাদ
বেদ শব্দের অর্থ হল জ্ঞান । সকল জ্ঞানের মূলে রয়েছে একাক্ষর প্রণব (ওঙ্কার )

বেদ শব্দের অর্থ হল জ্ঞান । সকল জ্ঞানের মূলে রয়েছে একাক্ষর প্রণব (ওঙ্কার )

যা কিছু কর না কেন অর্থ বুঝে কীর্ওন করতে হয় ,তবেত ভাব হবে।
 

হরে কৃষ্ণ ,হরে কৃষ্ণ ,কৃষ্ণ কৃষ্ণ ,হরে  হরে ।
হরে রাম ,হরে রাম ,রাম রাম ,হরে হরে

শ্রী চৈতন্য বলে গেলেন তারক ব্রহ্মনাম ,এ নামে জীবের এাণ হবে । তনি  কি আর মিছে বেেলছেন গো না মিছে বল্তে এসেছিলেন !কিন্তু ক’টা জীবের হল ?

 হরে , কৃষ্ণ , রাম -কথা ত তিনটি ,বার বার করে তিনি ষোল বার বলেছেন । নাম করে এ সাধাকের ষোলটি লক্ষণ প্রাকাশ পাবে- 
১। পঞ্চ প্রাণের জাগরন - প্রান ,অপ্রান ,ব্যান সমান ,উদান
২।পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের জাগরন - চক্ষু ,কর্ণ ,নাসিকা জিহ্বা  ,ত্বক ।
৩। ছয় রসের জাগরণ - লবন ,ইক্ষু ,সুরা ,সর্পী ,দধি দুগ্ধ ।
বল ত ক ’জনের হয়েছে?
রস কিন্তু সাতটি -সপ্তদশ  (১৭) বস্তুটির জাগরণ ব্যতীত সপ্তম রসটি পাওয়া যায় না ।

সপ্তদশ (১৭)নামটি রয়েছে এই ষোল নামের গোড়াতে । সেইটিকে জান্তে পারলে এই ষোলটিকে নিয়ে আর হাঙ্গামা    দরকার নেই  ।
একের মাঝে যে একশ সেই একটিকে জানলেই বোঝা যায় ।

গীতাতে ভগবান বলেছেন  - প্রণভ ঃ সর্ব্বদেবষু -
 বেদ শব্দের অর্থ হল জ্ঞান । সকল জ্ঞানের মূলে রয়েছে একাক্ষর প্রণব (ওঙ্কার )

দেবতা পূজা বিধি সম্মত ,না অবিধি সম্মত..?  চলুন গীতা থেকে যেনে নিই !!

দেবতা পূজা বিধি সম্মত ,না অবিধি সম্মত..? চলুন গীতা থেকে যেনে নিই !!

দেবতা পূজা বিধি সম্মত ,না অবিধি সম্মত..?  চলুন গীতা থেকে যেনে নিই !!

হে গীতা মুখী ভাইবোনেরা দেখুন ৯ম ২৩ শ্লোকে কি বলেছেন
যেহপ্যন্যদেবতাভক্তা যজন্তে শ্রদ্ধায়ান্বিতাঃ।
তেহপি মামেব কৌন্তেয় যজন্ত্যবিধি পূর্বকম্ ।।
Debota Puja 2019
Debota Puja 


অনুবাদ: হে অর্জুন,যে ব্যক্তি ভক্তির সহিত অন্য দেবতা পূজা করে তারও বিধিহীনভাবে (অর্থ্যাৎ বিধি সম্মত নয়) আমারি ভজনা করে।

৪র্থ অধ্যায় ১২ শ্লোক

অনুবাদ: যে ব্যক্তি দেবতা পূজা করিয়া সিদ্ধি লাভ করিতে চায়, সে তাহা দ¦ারা সিদ্ধিলাভ করে, কিন্তু সে ব্যক্তি মুক্তি লাভ করিতে পারে না। (অর্থ্যাৎ সে ব্যক্তি ঈশ্বরকে লাভ করতে পারে না)

৭ম অধ্যায়ের ২০ শ্লোক

নানা কামনায় যাহার জ্ঞান নাশ হয় সেই ব্যক্তি নানাভাবে অন্যদেবতার পূজা করে।

৭ম অধ্যায়ের ২১ শ্লোক

যে ভক্ত অন্য যেই দেবতাকে পূজা করিতে চায় সে দেবতাকে পূজা করিবার অচলা ভক্তি আমিই দিয়ে থাকি (এখানে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন যে অচলা ভক্তি আমিই  দিয়। তাহলে শুধু শুধু দেবতা পুজা করে শ্রীকৃষ্ণের কথাকে অসম্মান করার কি দরকার।)
৭ম ২৩ শ্লোক

অন্য দেবতা পূজা করিয়া ভক্ত যে ইষ্টলাভ করে তাহা ক্ষণস্থায়ী , কিন্তু আমার ভক্ত চিরদিনের জন্য আমাকে লাভ করে।( তালে আমারা শুধু শুধু ক্ষণস্থায়িটা কেন নিব)


যারা দেবতা পূজা করে তারা রজোগুণের অধিকারী
১৪অধ্যাযের ২১ শ্লোক

রজোগুণ বৃদ্ধিকালে মরিলে নরলোকে যায় এবং তমো বৃদ্ধি কালে মরিলে পশুযোনি প্রাপ্ত হয়  হে সনাতন, তা হলে আমরা কেন শুধু শুধু নরলোকে যাব এবং পশু কেন হব বলতে পারেণ )

(সব কিছু বাদ দিয়ে হৃদয়দেশে ধ্যান করুণ ভগবান নিশ্চয় প্রকাশিত হবে)

আমরা যাকে ভগবান মান্য করি তার কথা কি মেনে চলি ?

আমরা যাকে ভগবান মান্য করি তার কথা কি মেনে চলি ?

আমরা যাকে ভগবান মান্য করি তার কথা কি মেনে চলি ? দেবতা পূজা প্রসঙ্গে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কি বলেছেন চলুন গীতা থেকে জেনে নেওয়া যাক । 
SoNaton Bangla-Amra Jake vogoban mone kori
SoNaton Bangla-Amra Jake vogoban mone kori

নবম অধ্যায়রের ২৩নং শ্লোকে বলেছেন যে হে অর্জুন যারা ভক্তিপূর্বক অন্যদেবতার পূজা করে তারা ও অবিধিপূর্বক আমার ই পূজা করে । ২৪নং শ্লোকে আমি  (ঈশ্বর ) সর্ব যজ্ঞের ভোক্তা ও কর্মের ফলদাতা তা মুর্খ ব্যাক্তি তা জানে না  । তাই সংসারে অধোপতিত হয় । ।         

অপনাদের কোন মতামত থাকলে কমেন্টে যানাতে পারেন ।


রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯

সনাতন ধর্ম মানুষকে কী দিচ্চে !!!

সনাতন ধর্ম মানুষকে কী দিচ্চে !!!

সনাতন ধর্ম মানুষকে দিচ্ছে একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনের পূর্ণ বাস্থবায়ন এর প্রত্যশা  ।আমদের প্রত্যকে জন্মের পর থেকে শুরু করে মৃত্যুর  পরবর্তী সময় পযর্ন্ত রয়েছে দশবিদ সংস্কার। আমাদের আরো রয়েছে কিভাবে ভগবান কে লাভ করা যায় তার বর্ণাশ্রম।তাছাড়া ও অর্থবিদ্যা,চিকিৎসা বিদ্যা ,মহাকাশ বিদ্যা ,উদ্ভিদ বিদ্যা ও প্রাণী বিদ্যার মত আরো এমন বিষয় নেই যে আমাদের সনাতন ধর্মে পাওয়া্ যায় না।
Amader Hindu Dormo ki Dicce-Sonaton Bangla


সৃষ্টি কর্তা কী রকম সাকার না নিরাকার,সাকার হলে কি রকম আর নিরাকার হলে কি রকম, সাকার উপসনা লাভ কী বা নিরাকার উপসনা হলে লাভ কী ।আত্মা কি ভাবে সৃষ্টি হয়েছে, তার আয়তন কত সে কিভাবে চলাফেরা করে।
এই রকম বিষয়ক গেন অর্জন করা যায় আমাদের সনাতন ধর্মে ।
সনাতন ধর্ম হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ ধর্ম।
আমাদের সনাতন ধর্মে কখনো কাহারো উপর জুলুম করেনি। বরং হাজারো নির্যাতন নিপাড়ণ হওয়ার পর ও মুখ বুঝে সহ্য করে আছে। ্এবং আমার ধর্ম বলে পারলে সহযোগিতা করো অন্যকে না হলে কারো  ক্ষতি করো না । এজন্য আমরা আমাদের নিয়ে গর্ববোধ করি।

শনিবার, ২০ জুলাই, ২০১৯

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সম্পর্কে কিছু তথ্য জানুন

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সম্পর্কে কিছু তথ্য জানুন

প্রশ্ন: শ্রীকৃষ্ণ কি ঈশ্বর..?

১.  শ্রীকৃষ্ণ জন্ম গ্রহণ (ঈশ্বরের জন্ম,মৃত্য হয় না..!)
         ২.শ্রীকৃষ্ণ বিয়ে করেছেন (ঈশ্বর কখনো বিয়ে করতে পারে না..!)
৩.শ্রীকৃষ্ণের ছেলে আছে (ঈশ্বরের কখনো ছেলে থাকতে পারে না..!)
৪. শ্রীকৃষ্ণ বেদের বাণে মারা গিয়েছিনে (ঈশ্বর কখনো মারা যায় না..!) 

তার মনে দেখাগেছে শ্রীকৃষ্ণ ঈশ্বর নয় ,শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছে ঈশ্বরের পঠানো দূত। এটা কেবল হিন্দু ধর্মে নয় সকল ধর্মের জন্য । যেমন , খ্রীষ্টান ধর্মে যীশু খ্রীষ্ট বলেছেন আমি ঈশ্বর নই ,ঈশ্বরের পুত্র।
মুহাম্মদ বলেছেন আমি খোদা নয় ,খোদার সংবাদ বাহক।
 
আমাদের এই পোষ্টটি বুঝতে হলে প্রথমে আমি কে ,সেই পোষ্টটি বুঝতে হবে.।
প্রশ্ন: শ্রীকৃষ্ণ কি ঈশ্বর..?

            ১. শ্রীকৃষ্ণ জন্ম গ্রহণ (ঈশ্বরের জন্ম,মৃত্য হয় না..!)
             ২.শ্রীকৃষ্ণ বিয়ে করেছেন (ঈশ্বর কখনো বিয়ে করতে পারে না..!)
৩.শ্রীকৃষ্ণের ছেলে আছে (ঈশ্বরের কখনো ছেলে থাকতে পারে না..!)
৪. শ্রীকৃষ্ণ বেদের বাণে মারা গিয়েছিনে (ঈশ্বর কখনো মারা যায় না..!) 

তার মনে দেখাগেছে শ্রীকৃষ্ণ ঈশ্বর নয় ,শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছে ঈশ্বরের পঠানো দূত। এটা কেবল হিন্দু ধর্মে নয় সকল ধর্মের জন্য । যেমন , খ্রীষ্টান ধর্মে যীশু খ্রীষ্ট বলেছেন আমি ঈশ্বর নই ,ঈশ্বরের পুত্র।
মুহাম্মদ বলেছেন আমি খোদা নয় ,খোদার সংবাদ বাহক।
 
আমাদের এই পোষ্টটি বুঝতে হলে প্রথমে আমি কে ,সেই পোষ্টটি বুঝতে হবে.।

আমি কে সেটা বুঝতে হলে গীতা বুঝতে হবে পার্ট 2

আমি কে সেটা বুঝতে হলে গীতা বুঝতে হবে পার্ট 2

আমি কে সেটা বুঝতে হলে গীতা বুঝতে হবে পার্ট 2

হে সনাতন ,এখানে দুইটা কথা বলা হয়েছে এবং দুইটা কথা আমরা দুই ধরণের দেখতে পাচ্ছি। আমি আবার সংক্ষেপে বুঝার জন্য বলছি,
১.আমাকে শরণ কর।
২. তাহার শরণ লও।

 হে সনাতন  আমরা একটি গল্পের মাধ্যেমে আমি কে সেটা বুঝে নিই ,(মনে যোগ দিয়ে না পড়লে কিছুই বুঝা যাবে না )
ধরুণ দুবার জন্ম গ্রহন করেছন ,প্রথম বারে আপনি যখন জন্ম গ্রহন করেছেন আপনার আত্মাটা আপনার সাথে করে আসে নাই। তখন আপনাকে কি করবে ..? (আত্মা আসে নাই মানে আপনি মৃত) আপনার নামকরণ করা হবে..? নিশ্চয় আপনার উত্তর হবে,না।এবার ধরুণ আপনি দ্বিতীয় বার জন্ম গ্রহন করেছেন। তখন আপনার সাথে করে আত্মাটা এসেছে (আত্মা আসা মানে আপনি জীবিত) তখন আপনাকে কি করবে, তখন নিশ্চয় আপনার নামকরণ করা হবে.!

হে সনাতন,এখন আপনাদের কাছে প্রশ্ন হলো,
এখানে নামটা কার..?
১.আত্মার।
২.দেহের।
উত্তর: আত্মার।
    একটু ঠান্ডা মথায় বিচার করলে আমরা দেখতে পাচ্ছি,নামটা আত্মার হয়,দেহের নয়।
 
এবার ভগবান শ্রীকৃষ্ণে বাণীর মধ্যে আসুন,ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন যে হে অর্জুন তুমি আমাকে শরণ কর। এখানে আমাকে বলতে শ্রীকৃষ্ণে দেহকে নয় আমার, আপনার , শ্রীকৃষ্ণ ইত্যাদি সকল প্রাণীর অন্তরালে যে পরমপুরুষ সধায় বিরাঝ মান তার কথাই বুঝানো হয়েছে।

এবার আমরা লোকনাথ বাবার বাণীর মধ্যে আসি
                              প্রথম বাণির মধ্যে বলেছেন, রণে,বনে ,জলে ,জঙ্গলে যেখানে বিপদে পড়বি আমাকে শরণ
করবি।
দ্বিতীয় বাণির মধ্যে বলেছেন,তোরা আমার চরণ দরিশ না,আমার আচরণ দর।

হে সনাতন, এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি ,শ্রীকৃষ্ণ কথা আর লোকনাথ বাবার কথা এক। তার মানে লোকনাথ বাবাও একি সত্যেও কথা কথা বলেছেন।যে আমি নয়,আমার ,তোমার মধ্যে পরমপুরুষ বিরাজমান তাকে শরণ কর।